Ad Code

অনুসন্ধান

6/recent/ticker-posts

Marrage

যদিওঃং  হৃদওঃং মমঃ 
তদস্তুঃ হৃদঃং তবঃ

 

 

বিয়ে করার কথা ভাবছেন? সাবধান! জেনে নিন কোন জেলার মেয়েরা কেমন? তারপর সিদ্ধান্ত নিন কাকে ঘাড়ে লটকাবেন? কাকে দিয়ে ঘাড় মটকাবেন?! (সিরিয়াসলি নেবেন না প্লিজ)


১. আলিপুরদুয়ারের মেয়েরা খুব সুন্দরী। প্রচুর মিথ্যা কথা বলে। কুটেমিতে ওস্তাদ। শ্বশুর বাড়ির কাউকে দুই চোখে দেখতে পারেনা। পরকিয়া প্রেমের ওস্তাদ।


২. বাঁকুড়ার মেয়েরা বাইরের জেলার ছেলেদের ব্যাপারে অনাগ্রহী। কিছুটা কঞ্জারভেটিভ।


৩. পশ্চিম বর্ধমানের মেয়েরা পর্দানশীন বেশি। কিন্তু, কোথাও কোথাও ঘাপলা আছে।


৪. পূর্ব বর্ধমানের মেয়েরা অনেক দিলখুস। অনেক খরুচে। কিন্তু রুচিহীন।


৫. বীরভূমের মেয়েরা স্বামী অন্তপ্রাণ। এই(!!) মেয়েরা নাকি ফ্যামিলির ব্যাপারে একটু সিরিয়াস টাইপের হয়৷


৬. কোচবিহারের মেয়েরা কোমলমতী হয় এবং বেকুব ও আনক্রিয়েটিভ।


৭. দার্জিলিং এর মেয়েরা একটু ঝগড়াটে, ভালো রাঁধুনী, ন্যাচালার সুন্দরী, সংসারী এবং স্বামীভক্ত। কিন্তু সাবধান, যতই সুন্দর হোক, জীবন কয়লা করে দেবে।


৮. দক্ষিণ দিনাজপুরের মেয়েরা একটু বোকাসোকা, কেউবা বদমাইশ। কেউ কেউ স্মার্ট এবং ডেয়ারিং।


৯. হুগলীর মেয়েরা ভালো, যদি শান্তিতে ঘর করতে চান। অতিশয় ভদ্র আর সামাজিক।কীভাবে পরিবার আর সমাজের মধ্যে ব্যালেন্স করে খেলতে হয়, তা তারা খুব ভালো জানে।


১০. হাওড়ার মেয়েরা বেশী টক-ঝাল। উড়ালপঙ্খীর মতো তাদের মন আর চলার ঢং।


১১. জলপাইগুঁড়ির মেয়েরা নিজেদের অনেক রোমান্টিক ভাবে। কিন্তু আদতে নয়। তবে এরা ভাল মননশীল, রুচিসম্পন্ন। যাকে ভালবাসে সত্যিকারের ভালবাসে, কোন রাখঢাক নাই।


১২. ঝাড়গ্রামের মেয়েরা পালটিবাজ কিন্তু পতিভক্ত ও সংসারী।


১৩. কলকাতার মেয়েরা একটু লুজ। একটু বোকাসোকা আর ডেয়ারিং প্রকৃতির। মিশুক, বন্ধুপাগল বা বন্ধুপ্রেমী হয়। স্বামী ভক্ত হয় তবে এমনও হতে পারে যে সারাজীবন বউয়ের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া; অসম্ভব কিছু না।


১৪. কালিংপঙের মেয়েরা কুটিল হয়ে থাকে।


১৫. মালদার মেয়েরা বেশি স্মার্ট এবং ডেয়ারিং। এই জেলায় সুন্দরীদের ঘনত্ব বেশি।


১৬. বাবা-মা অথবা আত্মীয়-স্বজনদেরকে ভুলতে চাইলে পশ্চিম মেদিনীপুরের মেয়েদের তুলনা নেই। বেশির ভাগ মেয়ে কারো কথা নিতে থাকতে চায় না। এরা চরম কুটিল হয়। তবে তারা শশুড়বাড়ির জন্য করতে চাইলে নিজের সব দিয়ে করে, না করলে নয়!


১৭. পূর্বমেদিনীপুরের মেয়েরা চোরা স্বভাবের। ওদের মত কুটিল প্যাঁচের মানুষ খুব কমই হয়।


১৮. মুর্শিদাবাদের মেয়েরা শ্বশুরবাড়ির মানুষদের পছন্দ করেনা। এখানের মেয়েরা সুন্দরী, অনেক দায়িত্বশীল, তবে সংসারে প্রভাব বিস্তার করতে বেশি পছন্দ করে। ঘটনা সত্য রে ভাই!


১৯. নদীয়ার মেয়েরা খুব ভাল হয়, বান্ধবী হিসেবেতো বটেই, পাত্রী হিসেবেও। .এ অঞ্চলের মেয়েগুলো দুনিয়ার বজ্জাত
তবে বান্ধবী হিসাবে ভাল একটু দিলখোলা টাইপের।


২০. উত্তর ২৪ পরগনার মেয়েরা খুবই কিউট, খুব খরচে, জামাইয়ের পকেট ফাকা করতে ওস্তাদ। কোটি পতি জামাইকে লাখ পতি বানানো এদের হাতের মোয়া।


২১. দক্ষিন ২৪ পরগনার মেয়েরা মানুষ হিসেবে খুবই ভালো, অথিতিপরায়াণ। তাদের সরল ভালবাসায় আপনি মুগ্ধ হবেন। আর শ্বশুরবাড়ী সুন্দরবন হলে ইলিশ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। আর আসল কথা হলো এই মেয়েরা রূপোলী শস্যের খুব সুন্দরী হয়।


২২. পুরুলিয়ার মানুষ সরল মনের অধিকারী। বেকুব কিসিমের, তবে সবাই না।


২৩. উত্তর দিনাজপুরের মেয়েরা খুব ই ভাল, মিশুক এবং রসিক। এখানকার মেয়েরা জেদী, লাজুক, মিডিয়াম সুন্দর, মিডিয়াম স্মার্ট এবং সংস্কৃতি মনা। তবে যেগুলো খারাপ সেইগুলা বদের হাড্ডি। ছেলে ঘোরাতে ওস্তাদ।

 

আনতে চাইলে উপরের সবাই আলাদা আলাদা ভাবে সেরা। কথাটা ১০০% সত্যি। খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। তবে সাবধান থাকাও ভাল।

বিধিবদ্ধ সতর্ক করণঃ সংসার ঝামেলাহীন সবসময় হাসি-খুশি, মিলেমিশে থাকতে চাইলে বউ না আনাই ভাল।

 



 



 


Reactions

Post a Comment

0 Comments